একটি সত্য ঘটনা - মরা কাক বিশ্বাস করা না করা সম্পূর্ণ পাঠকের ব্যাপার ►◄►◄►►◄►◄►►◄►◄► ►◄►◄ শেয়ার করেছেনঃ http:// facebook.com/joshim.bhaluka.3 পেইজের সদস্য Rafuk Islam Ifran ►◄►◄►►◄►◄►►◄►◄► ►◄►◄ Wapsiter er ভৌতিক আশরে স্বাগতম ►◄►◄►►◄►◄►►◄►◄► ►◄►◄►আমার নাম ইফরান গাজিপুর কাপাসিয়া ২০০৬ সালের পাশের গ্রামের একটি ঘটনা। আমার এক ভাই নাম রনি উনি কি এক কাজে রাতে রাঠূরা বাজারে গিয়েছিলেন।কাজ শেষ করে তিনি...
.. বাসার উদ্দেশ্য করে রওয়ানা দিলেন
তখন রাত ১২ টা।উনার বাড়ি ছিল
দুরগাপুর গ্রামে।অত রাতে গ্রামে কোন
ভ্যান বা রিকসাও ছিলনা তাই
তিনি হেটে হেটে যাচ্ছিলেন।
চারিদ িকে শুধু ঘন জঙ্গল তবে দুরগাপুর
গ্রামে যাওয়ার আগে আরও ৩ টা গ্রাম
পার হয়ে তারপর যেতে হয়।দুরগাপুর এর
আগের যে গ্রাম টা ওটার নাম
কামরা মাসক।তো উনি যখন কামরা মাসক
আসলেন তখন রাত ১ টা।তিনি তখন
কামরা মাসক এ অবস্থিত
একটি পুরনো বাড়ির
সামনে দিয়ে যাচ্ছিলেন।ওই বাড়ির
আসে পাশে আর কোন বাড়ি নেই শুধু গাছ
আর জঙ্গল।তিনি যখন
হেটে হেটে যাচ্ছিলেন তখন ওনার
মনে হোল কেউ একজন তার পিছু নিয়েছে।
তিনি পিছনে ফিরে তাকালেন কিন্তু
কাওকে দেখতে পেলেন
না তিনি ভাবলেন হয়তো মনের ভুল
তিনি কোন ভয় ও পেলেন না।কিছুক্ষন পর
তার মনে হোল তার হাতের বাম
দিকে কেউ একজন http://
facebook.com/joshim.wapdald.com
আছে।দেখেলন ছোট একটা ছেলে বয়স
১০-১২।তিনি জিজ্ঞেস করলেন
কি তুমি এত রাতে এখানে কেন আর
কোথায় জাবা?কিন্তু ছেলেটি কোন
কথা বললো না।ছেলেটি ভাইয়ার
হাতধরে টানছে আর
ভাইয়া চেষ্টা করছেন হাত ছাড়ানর
জন্য কিন্তু পারছেন না।ছেলেটা একটু
একটু করেরনি ভাইর সমান বড়
হয়ে গেলো।ভাইয়া বুঝতে পারলেন
এটা কোন মানুষ হতে পারে না তাই
তিনি জরাজুরি করতেই থাকলেন।
ওদিকে ছেলেটা ভাইয়ার শরীরে থু থু
দিয়ে তার শরীর পিচ্ছিল করে ফেলছে।
অনেকক্ষণ ধরেই তাদের
মধ্যে ধস্তা ধস্তি চলছে।কিন্তু কিছুতেই
তিনি পেরে উঠছেন না ওই ছেলেটার
সাথে।আশ পাশের সব ছোট ছোট সব গাছ
গুলো তাদের
ধস্তাধস্তি তে মাড়িয়ে যাচ্ছে।রাস্তার
পাশেই ছিল পেয়ারা বাগান হঠাৎ ই
ছেলেটা ভাইয়া কে নিয়ে বাগানে পড়ে গেলো।
বাগানের পানি যাওয়ার
জন্যযে নালা তৈরি করা হয় সেই
নালায়তাকে ফেলে দেয়ায়
চেষ্টা করা হচ্ছে।কিন্তু ...
...ভাইয়া কে সে কাবুকরতে পারছেনা।
আল্লাহর অশেষ রহমতে ছেলেটি নিজেই
ওই ড্রেনে পড়ে গেলো আর রনি ভাই
সাথে সাথে ওর বুকের ওপর বসে পরলেন
এবং ঘাড়মটকে দিলেন।রনি ভাই
আল্লাহর
নামনিতে নিতে সামনে যেতে যেতে দেখলেন
একটা বাড়ি দেখা http://
joshim.wapdale.com
যাচ্ছে।রনি ভাই ওই
বাড়িতে গিয়ে চিৎকার দিয়ে বললেন
কেউ কি আছেন আমাকে বাচান।বাড়ির সব
লোকজন এসে রনি ভাইয়ের কাছ থেকে সব
ঘটনা শুনল।রনি ভাই বাড়ির সব লোকজন
নিয়ে ওই বাগানে গেলেন কিন্তু
দেখলেন যে খানে ছেলেটার ঘাড়
মটকানো হয়েছিলো সে খানে ছেলেটা নেই।
ওই খানে একটা মরা কাক পড়ে আছে।
সবাই বুঝতে পারল ওটা তাহলে মরার পর
কাক হয়ে গেছে।এই ঘটনা যখন
সকালে জানাজানি হোল তখন হাজার
হাজার মানুষ সেই ঘটনা দেখার জন্য
ছুটে এলো।কাকটাকে গলায়
দড়ি বেধে গাছে ঝুলিয়ে রাখা হোল।
.. বাসার উদ্দেশ্য করে রওয়ানা দিলেন
তখন রাত ১২ টা।উনার বাড়ি ছিল
দুরগাপুর গ্রামে।অত রাতে গ্রামে কোন
ভ্যান বা রিকসাও ছিলনা তাই
তিনি হেটে হেটে যাচ্ছিলেন।
চারিদ িকে শুধু ঘন জঙ্গল তবে দুরগাপুর
গ্রামে যাওয়ার আগে আরও ৩ টা গ্রাম
পার হয়ে তারপর যেতে হয়।দুরগাপুর এর
আগের যে গ্রাম টা ওটার নাম
কামরা মাসক।তো উনি যখন কামরা মাসক
আসলেন তখন রাত ১ টা।তিনি তখন
কামরা মাসক এ অবস্থিত
একটি পুরনো বাড়ির
সামনে দিয়ে যাচ্ছিলেন।ওই বাড়ির
আসে পাশে আর কোন বাড়ি নেই শুধু গাছ
আর জঙ্গল।তিনি যখন
হেটে হেটে যাচ্ছিলেন তখন ওনার
মনে হোল কেউ একজন তার পিছু নিয়েছে।
তিনি পিছনে ফিরে তাকালেন কিন্তু
কাওকে দেখতে পেলেন
না তিনি ভাবলেন হয়তো মনের ভুল
তিনি কোন ভয় ও পেলেন না।কিছুক্ষন পর
তার মনে হোল তার হাতের বাম
দিকে কেউ একজন http://
facebook.com/joshim.wapdald.com
আছে।দেখেলন ছোট একটা ছেলে বয়স
১০-১২।তিনি জিজ্ঞেস করলেন
কি তুমি এত রাতে এখানে কেন আর
কোথায় জাবা?কিন্তু ছেলেটি কোন
কথা বললো না।ছেলেটি ভাইয়ার
হাতধরে টানছে আর
ভাইয়া চেষ্টা করছেন হাত ছাড়ানর
জন্য কিন্তু পারছেন না।ছেলেটা একটু
একটু করেরনি ভাইর সমান বড়
হয়ে গেলো।ভাইয়া বুঝতে পারলেন
এটা কোন মানুষ হতে পারে না তাই
তিনি জরাজুরি করতেই থাকলেন।
ওদিকে ছেলেটা ভাইয়ার শরীরে থু থু
দিয়ে তার শরীর পিচ্ছিল করে ফেলছে।
অনেকক্ষণ ধরেই তাদের
মধ্যে ধস্তা ধস্তি চলছে।কিন্তু কিছুতেই
তিনি পেরে উঠছেন না ওই ছেলেটার
সাথে।আশ পাশের সব ছোট ছোট সব গাছ
গুলো তাদের
ধস্তাধস্তি তে মাড়িয়ে যাচ্ছে।রাস্তার
পাশেই ছিল পেয়ারা বাগান হঠাৎ ই
ছেলেটা ভাইয়া কে নিয়ে বাগানে পড়ে গেলো।
বাগানের পানি যাওয়ার
জন্যযে নালা তৈরি করা হয় সেই
নালায়তাকে ফেলে দেয়ায়
চেষ্টা করা হচ্ছে।কিন্তু ...
...ভাইয়া কে সে কাবুকরতে পারছেনা।
আল্লাহর অশেষ রহমতে ছেলেটি নিজেই
ওই ড্রেনে পড়ে গেলো আর রনি ভাই
সাথে সাথে ওর বুকের ওপর বসে পরলেন
এবং ঘাড়মটকে দিলেন।রনি ভাই
আল্লাহর
নামনিতে নিতে সামনে যেতে যেতে দেখলেন
একটা বাড়ি দেখা http://
joshim.wapdale.com
যাচ্ছে।রনি ভাই ওই
বাড়িতে গিয়ে চিৎকার দিয়ে বললেন
কেউ কি আছেন আমাকে বাচান।বাড়ির সব
লোকজন এসে রনি ভাইয়ের কাছ থেকে সব
ঘটনা শুনল।রনি ভাই বাড়ির সব লোকজন
নিয়ে ওই বাগানে গেলেন কিন্তু
দেখলেন যে খানে ছেলেটার ঘাড়
মটকানো হয়েছিলো সে খানে ছেলেটা নেই।
ওই খানে একটা মরা কাক পড়ে আছে।
সবাই বুঝতে পারল ওটা তাহলে মরার পর
কাক হয়ে গেছে।এই ঘটনা যখন
সকালে জানাজানি হোল তখন হাজার
হাজার মানুষ সেই ঘটনা দেখার জন্য
ছুটে এলো।কাকটাকে গলায়
দড়ি বেধে গাছে ঝুলিয়ে রাখা হোল।